Sunday 29 May 2011

sapner mayajal

আমাদের জন্মের সাথে সাথে ই আমাদের দুটো পালখ লাগিয়ে দেয়ে নামক সপ্ন | এমন ও কেউ আছে যে স্বপ্ন  দেখে নি?থাকলে সে মানুষ নই সে রোবট | আমাদের সপ্ন একটা রাজ্য যার রাজা আমরা আর ঠিক যদি কিছু গন্ডগোল হই সেই ভাবে রাজা রেগে যাই আমরাও রেগে যাই এবং সব রকম করে তাকে বাচানোর চেষ্টা করি   | ফলত মাঝে মাঝে বৃথা চেষ্টা বলে তাকে যদিও আমার দৃঢ় bishash যে  কোনদিন চেষ্টা কে ঠকানো যাই না ...... সবার রাজ্য একবার না একবার সফল হবেই !


চিত্র একা থেকে প্ত আমরা যাই জানি র জানি না তার পেছনে স্বপ্ন | আমাদের বিশাস ই এক রকম স্বপ্ন.....ওকে ছাড়া আমাদের বাচা সম্ভব  নই তাই আছে......প্রাচ্তিকাল্লি ভাবলে তো লিফে ই এক্ষিস্ত করে না......তাই কি?
অল্পে আমাদের সন্তষ্টি না সন্তুষ্ট হয় যাওব হলো বেপার তা.....অবস্যই আমরা মেনে নি অবস্থার পরিপ্রেক্ষে পরে মানতে হই কিন্তু স্বপ্ন বল যা ভাবি তা হবেই |
 ভুনিকা তা বেশি হই গেল বেহসি ভাবুক হয় পরেছিলাম আইবার আসল কথা......
 একটা স্বপ্ন যা জীবন বদলে দেয়ে এবং ভালো হই সেই তা করলে |ফতুর ফকির এর ও একটা স্বপ্ন বড় লোক হবে | কামান করে?বেবস্তা আছে   |হাত দেখে  বলে বলে কবে যে হব?........নাও তাও ওপর বলা মেনে নিল |
সকাল ই ভর ই রোজ যেই পথ ই হাত্ত তাতে হাটছে এমন সময় সামনে পড়ল চোখে তিচ্কেত .....লত্ত!গেরাম এর মুখর কাছে গিয়ে রাস্তা জেনে শেষে গেল লত্ত দোকান ই !পরের দিন দেয়ে হবে নামে গুলো প্রতিযোগী দের বা তিচ্কিত বিজয়ে দের ......সে ফিরে এসে হাত দেখে ভগবান এর কাছে আপ্রাণ প্রার্থনা করলো যে অত্র যাতে হই যাই .........তার ই যাতে নম্বর ডাকে!পরের দিন স্তব্ধ পরিবেশে নম্বর গুলা ডাকা হচ্ছে এমন সময় পাশের রাম মহসি তার নম্বর তা দেখে তাকে বললে "ভায়া তমাকেদাকিতেছে"!.........অবাক ফকির এগিয়ে গেলে........মুর্খ কে মুখতার দাম দিতে হবে কি জানবে?
হাসি মুখ ই বত্রিশ ডান্ঠ বার করি  আগেয়ে গেল ......নম্বর দেখেইই হঠাত কথা থেকে দুটো পলিকে অফ্ফিসের এতে হাত বন্ধি করি দিল তার!.......তিচ্কেত তা হারিয়ে ছিল বলে তার কম্প্লায়ন্ট লেখা হয়েছিল এবং তার জবাবে ফকির পলিকে স্তাতীয়ন পৌচ্চলে !.........যাক তিচ্কেত তা কারোর হলো না কারণ যেই নিক প্রমান করা একটু মুশকিল হচ্ছিল তারপর প্রিভাতে কোম্পানি র থেকে টাকা আদায়........একটু অসস্তির বেপার.....বড় সাহেবের অত সময় কি র একজন তো থানা তে অনাহার সরির ই আহার যোগাচ্ছে !
দিন ঘনিয়ে আসছে বিনি পৈষায়য় আহার এর এমন সময় সাতটি বাবু আসলে সেই এক ই দেরি |দেখা তা সৌভাগ্যজনক হবে তের পাই নি.......সামনা সামনে হতেই মুখ ফিরিয়ে নেয়া........এ দুই জুটি র সাথে সাতেহ জাল আশা  প্রথম বার ..... অনেক স্মৃতি জড়িয়ে আছে.......রাগ কিসের?চ্ছত  বেলায়  খুব কেদেচিলে সাতটি বাবু যে সে  এত মিথ আ  বলে তাও তার নামে সত্যি ......এথলে সে নামে এর মান কি করি রক্ষা করে?ফকির বাবু তার নতুন নামে অর্খতে বলেছিল 'অসত্তি' ......নামে মান সব থাকবে!সত্যি বাবু বাড়িতে এ কথা বলার ফলে ঝগড়া ঝাটি মারা মারি তারপর বাড়ি ত্যাগ করা ......সেই থেকে ওদের দেখা নেই......আইবার অপরের প্রতি একিই অবস্থায় পরে প্রেম জাগিতেছিল !:প 
"তা হেরে এখনো মুখ গোমরা করে থাকবি.........এখন তো নামে তা 'অসত্তি' হই গেছে .......কথা বলবি না?"
একটা কটু দৃষ্টি তে তাকিয়ে সে(ফকির) খাবার খেতে থাকলো আইবার তো ক দিন এর ওপরে বাচতে হবে.......!
"কি রে মনে পরে না প্রথম বার আমাদের এইখানেই তো জমেছিল রে.......কিরে বাবু হই গেলি তো দ্কেহ্চি?"
আইবার একটু আশাশ পাব যাচ্ছিল অত্র ওপর শোনা যাই যে সাতটি বাবু অসত্য ভাবে ভালই টাকা করেছে এমন সময় কেউ চুপ থাকে কি করে?"তুই তাহলে আমার অপরাধ ক্ষমা করেছিস?"
(সাতটি বাবু)-"তর কি দশ যা ভাগ্য.....এখন তো ভালই হয়েছে ভাবি.....বহল কাজ করে তো আর টাকা হত না"
(ফকির)-চক গুলো জল জল কে উঠলো "হা রে সাতটি তোকে কত মনে করি বল তো!"পথ বানাচ্ছিল সে"তুই তো বাড়ি মুখ হস না.....অবস্সো বাড়ি নেই"
(সাতটি বাবু)-"সেকিরে তর তো দেখ্হী বুধি গুলো কোনো কাজের না!"....."আজ জালি তেল ই ধরা এইখুনি ছেড়ে দেবে তারপর তুই আমার সাথে বাড়ি যাচ্ছিস তর একটা বেবস্তা করে দিচ্ছি"
হঠাত কি সব কথা বলল সাতটি বাবু দারোগা সাহেবের সাতে তারপর ফকির কে ছেড়ে দিল.......দু সখা সাথে সাথে চলল!
চোখ ও যে আর মানে না বেরিয়ে আসে.........এত বড় বাড়ি সেথ পাথর এর এ নাকি সাতটি র !.......নামে বদল ই এত কিছু হই?সে নিজেই তো নামে তা রেখে দেখতে পারত......ধুস! কাজ এর কতাহী আসতে সে অত্র বাড়িতে কিছু দিনের আশ্রয় পেলে এবং আশেপাশে দেখে পাগল পাগল লাগলো তার........সাতটি র কাছে সব আছে!বাড়ি,গাড়ি,বউ,চাকরি,বেবসা,কর্মী.............সব | সকালে ই উঠে সে তার কাজ বুঝে নিল......সে রোজ আইবার সাতটি বাবু মুদি দোকান সামলাবে.........তার সব লাভ তাই তার থাকবে সুধু লক্ষণ তা সাতটি বাবু র |স্বর্গ !
পুরো মুদির দোকানী মুদি তো নয়.......কি যে হয় তা বুঝতে মাস খানেক লাগল ফকির এর.......তাতে সব রকম বেহসি পিশা বলা বেসরকারী অনৈতিক বেআইনি জিনিস হয়.......তাতে কি?বুঝে গিয়ে আজ ফকির এর নামে 'ন-ফকির-সাহেব'.....ন মানে কেউ জানে না ফকির এর মনে হয় ছিল ওর টাকা হবে তাই সেটাই তার নামে......!টাকা পৈসা সব আছে এখন শেঊ বরলঃ.....সপ্ন পূর্ণ হলো তার....সফল......!
এ তার থেকে আমরা কি শিখি বাছারা?আমাদের স্বপ্ন এক দিন ঠিক ই পূরণ হবে........কিন্তু  আমাদের আগে সেটা আমাদের থেকে কেউ চিনিয়ে নিয়ে আগে পূরণ করতে পারে ভুল রাস্তা দিয়ে.......এ সব এর প্রতিবাধ করতে গেলে আমাদের সমাজ তাকে পরিষ্কার করতে হবে....in short debugging!:প

Sunday 22 May 2011

shonar parokh

how many of you'll are gold smith.......and how many of you can actaully identify actual gold?
my upcomming....
দেখা যাই যে বেশির বহগ লোক জন এ সব জানে না ......বহল করে ভাব......ওই তো  শোনার পরখ?তা কিকৈরে করব?........
কোনদিন বৃষ্টি ভেজা রাস্তায় লম্প লিঘ্ত এর স্নিগ্ধ ছোয়া চোখে পরেছে?....একই তা পরে বলছি গল্প তা computer organisation এক্ষম দেয়ার পর dekhechilam
 বাস টাই ছিলাম যখন একটা অদ্ভুত জিনিস লক্ষ্য করলাম.......লাস্ট ক দিন ই বেশ কিছু দেখছিলাম....মন তা উরু উরু ছিল জামান লক্ষ্য করছিলাম বিদ্যুত তা সোনার আগে দেখতে পাই(জানতাম আগেও) দেখলাম সেদিন, আরো কি স্ট্রিং নেইয়ে খেছিলাম আর স্তাতীয়নারী বাভে ফর্মাতীয়ন দেখছিলাম.......অন্য রখম মন নিয়ে আরো একটা জিনিস খুঁজে ফেললাম....সোনা!
আমার খুব অদ্ভুত লাগতে পারে একটা বলতে বা যে পরছে তার ও কিন্তু আমি জানি এক দিন এইরম মোট টাই সবাই রাজি হবে | সামনে বাস টাই কুব ভিড় এর মধে একটা জায়গা দখল করে বসে চি আর অসম্ভম গরম....আর তার মধে লোকের ঘাম !.....বাস তা ঠিক জেকাহ্নে দাড়ালো তার সামনে বেহস কিছু অত সামনে দেহ্লাম গাল এর খেলা ঠিক যেন জল তা আলো হই গেছে .....এর একটা আলাদা প্রাধান্য ছিল .....এই শোনার খেলা যত ইইচা দেখতে তো পাচ্ছি কিন্তু ধরার কাছে নই......বাস তা যত আগে যাই সীয়ো তত আগে আগেইয়ে যাই........ভিড় এর ঠেলা ঠেলি তে কখন মাথা তেহ্কে ফসকে গেল আর স্টপ আসলে আমি নেমে পরলাম.....আমার সোনা হারিয়ে গেল কিন্তু জানতাম এর রূপ জামান অমূল্য তামান তার সময়........আবার দেখা হবে যখন মন চাইবে !প্রাকৃতিক সৈন্দর্জর কাছে আমরা কি .......কেন আমরা এত ভাবি কেন কি করি অনেক সময় সুধু করতে হবে টাই করি কিন্তু আসলে মানে তা বুঝে করলে আর কাহ্রায়পাশ তা বেশি করে লক্ষ্য করলে আমরা সুধু খুশি থাকবনা আমরা জীবন এর থেকে সেই সব শিখব যা আর কেউ পারে না !after all we will enjoy life........cycle cahlanor age kotobar poerchi......eitai to life er lesson.......uthet gele porte hobe
মিরাগে বেপার তা রাত ই দেখলে সোনা আর সকালী রুপা.... তাহলে তার কতরক্ষম রূপ বাকিগুলো জানলে নিশ্চই বলব সবে বন্ধুত্ব হচ্ছে |

Sunday 8 May 2011

achena desh


 আকাশ  এ  তাঁরা  মিটি  মিটি ......চেয়ে  থাকি  তার  অলংকার  এর  দিকে ........সোনালী  কেমন  চাঁদনী  করে  তলে .......কিহে  এমন স্সৌন্দর্য আমার  অসহায়   লাগে
চত সেই ঘর থেকে বেরোলে আর বেহসি  কি  চাওব্য়া পাওব্য়া?যা  চকখু  পায়ে তাই লই !.......নিশা চর  না  দিনবন্ধু  কার  সম্পত্তি জানি না কিন্তু হঠাত আমার মন তার ই দিকে আকর্ষিত হলো ! এক  অসাভাবিক দৃষ্টির মুখোমুখি দাড়িয়ে  নিজের  চোখের পরীক্ষা নিরীক্ষার সিধান্ত নিলাম !.......তাও বা কিকরে যাই দেখে তাহার চারি পাশে ইই হলো  আশ্ন্খ  বন ফল যার কুন কিনারা বাস্তব জীবনে হই না ........এখনো ঠিক আসল জিনিস তা দেখা হই নি ..........আমি সবে মেঘের খেলা দেখছি আর তার চারিপাশের  ফল টল......!

বেশ্ততার জন্য আসল জিনিস তাই ভুলে যাচ্ছি এমন জায়েগায় পৌচাল্ম কি করে?.....চত ঘর থেকে রোজ রাত ই জামান চৌকিদার পাহারা দেয়ে আমিও তার চুরি ধরতে গেছিলাম ....... দিন ক এক বেহস কত চুরি হয়েছে  গ্রাম এ     !.......


সে দৃষ্টি তা তুলার ধরার  দীর্ঘ  প্রতিক্ষা আমায় বেকুল  করে তুলছে ....তার জন্যে আমি ক্ষমা প্রার্থী.....
সামনে  এক  অদ্ভূত  মেঘের খেলা ...... ভর  ৪তে  হবে  বোধ  করি ........মেঘের  পরত যেন এক গুপ্ত ধন লুখাচ্ছে আমার হইতে  আর  নিম্ন  হওব্য়া যেন  আপ্রাণ  চেষ্টা করছে  তার  ওপর থেকে  হল ক  করে  ঢাকা  সরাতে ......এমন খেলায়  আমি সামনে দাড়িয়ে .....ওই পারে  কি  তার  বিন্দু মাত্র  ধারণা নেই  অথচ  তাকে ছেড়েই বা যাই কি করে.............এক অদ্ভূত মায়া যেন এর সাথে জড়িত হই পরেছে এই ক এক মিনিতী ......(তাও খেয়াল নেই কতকহ্ন)......যেন সেই মায়া আমাকে তার প্রতি দেখে চলেছে আর আমি  অজান্তে তার প্রতি আমার পদযাত্রা শুরু করেছি ........
এমন সময় 
একটা খিন আওয়াজ আএল কানন ই .....প্রথম ত বুঝিনি তারপর আওয়াজ তা কাছে আসছিল...."নিতাই!কিরে কই গেলি".......সম্ভব কোনো স্ত্রীলিঙ্গ ....ঘোর তা একটু কাটল .....সেকি এই তো মায়ের আওয়াজ ......সামনে তাকালাম .....কিছু নেই .......জামান রোজ সকাল ই  থাকে  তাই আছে.......কৈগেলো  তবে  সেই  মহ  সেই  মায়া?একবার  গোপন বেপারে  উত্সাহ  জাগলে  কি তার  রক্ষা এও  এক  মায়া  বটে ......






পরেরে দিন  পৈচেগেলাম......ভোরে .....আবার সামনে সেই অদ্ভূত দেখা যার পেছন ও জানি না আবার সামনেও না .......যার শুরু শেষ বাজ এভালো কিছু জানি না ......আইবার আবার এক নতুন  চমত্কার দেখলাম .......আলোর  কিরণ  গুলো  যেন  কোনো  সারী র  মত  সেই  চাদর  এর ওপর  লুটিয়ে পরছে  তার এটি কষ্ট ও তাকে  ঘনো  মেঘ  ভেদ  করতে দিচ্ছে না ......কি জানি আমান কি জিনিস তার পেছনে আত্মগোপন করে আবার চলীয়ো যাই?আইবার  খিন আওয়াজ পাওয়ার অনেক আগেই আমি নেমে পরেছিলাম সেই  ভিজে পাথরর গুলোর ওপর আর  সুরুত করে  এক  কাটা জায়েগায় পরলাম .....পেছন ঘুরে দেখালম শেষ ঘন মেঘ এর কুয়াশা  এখন ও  অতটাই  তীব্র .... বুক ই দুরু দুরু নিয়ে  ই আগেয়ে গেলাম  কানে আসল একটা  হালকা  ঝরনার  আওয়াজ  মনে করলাম কোনো পাহাড়ি  ঝরনা হবে নিশ্চই! ভিজে  ঘাস  তাই  পিচ্লেছি  ক-এক-বার  কিন্তু আবার সোজা উঠে হেটে গেছি ......অলৈকিক না?....চির দুর্গম পাহাড় সামনে খা  খা  করছে তার  চূড়া তার  প্রতি অন্ক্সো!এইরম আবার হই নাকি ?কলাহাপুর ই তো সব ই পাহাড় বরফ ই ঢাকা এখন তবে?আরেকবার পেছনে চাইলাম ......আইবার মন তা প্রায় বসে যাই সেই মেঘ এর ঘটা তো আর নেই তাহলে কি বেহসি এগিয়ে এলাম .....পেচিয়ে ও পেলাম না তারপর তো রাস্তায় জানি না দেখলাম আমি হারিয়ে গেছিলাম !.......উত্সাহ ২ আতঙ্ক যৌর্নেই আপাতত আএর পর ভাগ্য যেখানে যেভাবে মারবে তাই শিকার করব বলে সোজা চললাম সেই পাহাড় তার দিকে  !


এইত চাই জল ......সরু নদী হইতে আসছে ...আমি একটু পিপাসা মিটিয়ে ইই নই স্বর্গে যাই .....ভগবান কে কৈফিয়ত দিতে হবে যে আগে !..... হঠাত সামনে এক দোল সেপাই এর মত লোক জন ঘর করে অএশে  পড়ল .... আমি ছোট করে নিজেকে পাহাড় ই আড়াল করে নিলাম !মুখ তা চাপা দিয়ে একটা ফখ দিয়ে চোখ তা ওই দিশায় টার্গেট করে দিলাম | হাতের লম্বা অতন্ত ধারালো তলোয়ার গুলো এক এক করে  ফেলে দিল দিয়ে  ঘোরার পিঠে রাখা বাগ গুলো খুলে মাটিতে ফেলল .....'চক চন' করে আওয়াজ হলো ঠিক জামান আমার পকেটে  এখন  খুক্রপৈসা গুলো করছিল....!তাহলে কি অএগুলো ধন ?চুরি করা ধন?.....বাহবার সন্গেসান্গেই  একজন বলে উঠলো "আওয়াজ কিসকী?" .....আমি  ফট করে  সুয়ে পরলাম যেখানে ছিলাম ......একটা লোক  এর প্রতি ভালবাসা মন এ ভরে এলো .....যে বলল  " নেহি  রাস্তা বন্ধ কার দিয়া আব কি নেহি আ সকতা "......তাহলে সেই কুয়াষায়ি  হলো ওদের এ দিখ থকে ওই দিখ এর পথ !.....তবে  এ সব  কি করবে আর  ওই পাহাড় তার রহস্সো ও তো অজানা রই গেল....প্রান যাবেই যখন বুধি দিয়ে শেষ অব্দি জেনেই নি নই .....কাল  সকালী একবার পালানোর চেষ্টা নিশ্চই করব কিন্তু  এদের যা  দোল  তাতে আমায় মারতে  ২ই  মিনিট ও লাগবেনা .... করা নজর্বন্ধি  যখন  থাকে না তামান সময় পালাতে হবে   ঠিক যেই সময়  ঢুকেছিলাম কিন্তু আমার কাছে ঘড়ি নেই আর আলোর  কিরণ  এতে ভেদ করতে পারে না !......কিছুক্ষণ বোধ করি  নিদ্রা আক্রান্ত হই পরেছিলাম ....
  
উঠে দেখলাম আমি  অন্য জায়েগায় ..... যা ফাক ফোকর ছিল তা দিয়ে বুঝলাম আমি বন্ধি হই গেছি এই আজ্গুপি দোল তার......চার পাশ টা অন্ন ঘরের মত নই .......আমার মাথার দিকে ঝুক যাচ্ছিল ......এইটাই সেই পাহাড় এর চটি হবি  বোধ হয়ে ....!"খানা মত দে সালা ক  মরনে দে "........,"না সব যেঃ কাম  ক আদমী হাই আপনে গায়ুন কে বারেমেইন হুমেইন বাতায়েগা ......ফির খাল্লাস ".....এ সব অস্রব্য কথা কানে আসছে  ভেসে ....তারপর খাবার আসল ......আমিও খেয়ে নিলাম .....আমায় বল্লল "জ বলব  করেগা তো বাচবে  আছে !"...................অবসর সময় কিছু  চর্চার কারণ ই আমি হিন্দী টা কিছু বুঝতাম তাই তার আসল কথা টা আমার জানা ছিল......আমায় দিয়ে খব্বর নেয়া না?দিচ্ছি দাড়াও !.......কিন্তু ভুল বললেও তো মেরে ফেলবে তাহলে ?আমায় কোনো মতে সেই গ্রাম তাই যেতে হবে নিলে আমার গ্রাম ই লোক কে  মেরে  ফেলবে!......মা আচেঃ তো!....না বাচাতেই হব!...মায়ের জন্ন মন টা কেদে উঠলো!......."মত রু .....হুমক বল তোমার গ্রাম ই কথায় ভালো ধন লোকানো আছে?তাহলে তোমাকে ছেড়ে দিব "...আমি মুখ টা নিচ করি হাটু তে ঢুকিয়ে নিলাম ...."আচ্ছা কাল সকালে বলে দিব"
সকালে  চোখ খুলে দেখি আমাদের গ্রাম এর মাথা যে এতদিন নিখোজ .....সে  বললে তার ও প্রান আইদের হাত ই তাই সে এদের সাহায্য  করবে !আমি তাকে বুঝিয়ে বললাম যে ওদের আসলে কারোর কে বাচানোর ইইচা নেই .....প্রথম তাই মানাতে বেশ কষ্ট হলো তারপর বউ বাচার খাতির ই মেনে গেল ...... সে  আমাকে  এ পাহাড়  যাকে নাকি  'pyramid' বলে  তার প্রতিটা জায়গায় কি আছে কি হই সব বললে ....তারপর তাকে আমার বাচার পথ টা বললাম ........
আমাদের কাজ শুরু হই গেল যেই  মুখুজ্যে  ওদের বুঝিয় বললেন  যে আমায় না নিয়ে গেলে বলতেই পারবে না কি হেব কারণ আমি হলাম সব থেকে  রহিজ ঘরের গোপন পথ এর একমাত্র জ্ঞান বন্ধি ......যেটা বোঝানো যাই না দেখাতে হই !শেষ বেশ মত মাথা গুলি  আমাদের বেপার টা বিধে গেল 
সঙ্গেসঙ্গে  আমায়  প্রচুর লোক সহিত  কিছু  অস্ত্র দিয়ে  বেরোনোর বেবস্থা হলো  আমার ই পেছনে  সেই পুরো দোল ......গেট টার পুরো  দায়িত্ব  অবস্যই  মুঝুজ্জের  ওপর পড়ল টার পাহারা র জন্ন যে একজন ছিল তাকে  আফিন কাহিয়েছিল খাবারই .....পথ টা খুলে গেছে!
আমি দোল কে নিয়ে  বিশাল খাই টাই গেলাম কিন্তু ওদের বোঝার  আগেই  আমি  ঘর দিয়ে লাফ দিয়ে  দে ছুট .......ওরা পেছনে  তোলবার নিয়ে দউর আর কেউ কেউ টের পেয়ে  ফেরত যেতে লেগেছিল !বেশির ভাগ তো ওই গতি তে  নিচের খাই টাই পড়ল নিচে  এতাধিক জালোশ্রাত এর নদী বিয়াস ....কেউ বাচাতে পারবেনা তাদের!....বাকিদের কি করি আমার পেছনে পরেছে যে !  ঐদিকে তো পথ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে  শেষ এক জন এর  আফিন বলা র গলা কেটে ......আর ঐদিকে  আমি ছুটেছি........গুলির আওয়াজ চারিদিক ই ভরে গেল র  পুলিস  ই  গ্রাম টা ঘেরাও করে নিল .......পুরো গ্রাম ফাকা কেউ নেই ...আমি  ও  পুলিস  এর জীপ  এর সামনে পরলাম ক্লান্ত হয়ে  !.....ওই দিকী ওই দোল টা কে ঘেরা হই গেল ........ওদের কে কিছু গুলি মেরে বাকিদের  তলবার ফেলে  বন্দী করা হলো আর সব শোনা দানা ফেরত ও করা হলো .....যা কেউ ভি তে  চাই নি টা আমায় দিয়ে দিল.......আজ আমি  দ্স্প দফতর ই এসেই প্রথম কাহিনী টা আপনাদের কে বললাম !...আশাশ দিচ্ছি  এখনো এতোতৈ মন দিয়ে  আপনাদের  গ্রাম এর  চর দের ধরব ......অবস্সো  'pyramids r not found with all chors!'

Monday 2 May 2011

the heart stopping night(the bongs)

"নির্ঝুম রাতরি.......বাস্ত জীবন থেকে একটু ছুটি পেতেই ভাবলাম সেই পুরানো বাড়িটাই টুকি দিয়ে আশি......

গাড়িটার  চাকায়  অসম্ভব  কাদা  পাহাড়ি  এলাকায়  একটু  ফাক  পেতেই  গাড়ি রেখে  ঢুকে  পরলাম. 
খাসি  মাংসের গন্ধ কথায় আর সেই  ভিজে  মাটির গন্ধ |  বাইরে  রুমঝুম বৃষ্টি  আর  ভেতরে  আমি  একটা  বই নিয়ে  নির্ঝুম  রাত   এ  নিজের অবসর  সময় কাটাচ্ছি  | আসে পাশে  একটা টিম টিম করে  আলো  ও জলছে না |
ঘন অন্ধকার আর শুধু শীতল হাভায় কে  বৃষ্টি তা যেন কিছু বলে যাচ্ছে  |  ছত  ছত  পাহাড়  গুলো   চেয়ে আছে আকাশ এর দিকে  "কত  দিন পর সুখন  পাথর ই যেন মতি  র স্পর্শ  " |  অনেক দিন এইখানে বাড়িটাই কারোর আশা হই নি তাবলে মন তা একটু ঘাবার্চ্ছিল বটে  | কিন্তু এসে যখন  পরেছি   টু সব্দ   করলে  চলবে না  |  ভেতরের  ঘরে একটা বিছানা পেতে পাশে বই তা ধরে  বাড়ির কিছু স্মৃতি  ভেসে উঠলো .............
শেষ নিশাস  ত্যাগ  করেছিল  মিষ্টি পিসি  এখানে | আমার আরেক এক  মা বলেই তাকে চিনতাম |আমাদের  পরিবারের সব সেবক  এর  মধে   সব চেয়ে  উচ্চ  স্থান  এর  অধিকর্তা  | সবার মন পছন্দ  মিষ্টি পিসি  | "আমায়  ধরতে পারবে না "....লুকোচুরি থকে  বাজার  হাত  সব ই  তার  দ্বিইত  | আর  সেই   গল্চান্দ  আইস্ক্রিয়াম ......সব ইই তার কাছে আবদার  | চক তা প্রায় লেগে গেছে কি  হঠাত  পায়ের সব্দ পেলাম | মনে হলো কেউ  বৈঠক ঘর  এ প্রবেশ করছে  |"হাই রে  খিল তা তো দিত  এ  ভুলেই গেছি"......."বুক তা হাত এ  খুলে   আসবে লাগছে".......|    অল্প আলী দেখলাম তার  ছায়া টা | বিকট লম্বা  চেহারা.....পুরো  আমার ঘর এর দরজা অব্দি  দেখতে পাচ্ছি  |........সে কি  এ তো ভাবছিলাম  আবার কি অলৈকিক  ঘটনা.........

বুকের পাতা তো  ফুস ! মাথায় একটা  বড় সর টুপি  | সব তাই  ছায়া  দিয়ে  অনুমান করছি | আমি  অবস্থান বদল ও করতে  পারি না কারণ আমার ছায়া টা সে তো নড়তে   দেকিবে ! নিশাস ফুল্চে  ! সে বলে উঠলো "মা মা কি গ আমি  সখু "..........| সখু  তো পিসি র ছেল্লে ছিল কিন্তু সে তো বছর ৫ আগে খবর ছাড়া বাড়ি ছেড়েছে......এটা সে নই........তবে তার ভূত .....অরে বাবা ....আর মাথা চলছে না ! "কেউ আছে ?মা?"
এ মন  সময় আমি ছোট করে আমার ফোনে টা   তুলতে  গেলাম হাত টা বাড়িয়ে !'যে কাহ্নে  বাঘের ভি সেইখানেই সন্ধে হই'......আমার ছায়া টা দেখে ফেলেছে!"কে সেখানে?" আমার উত্তর এর পূর্বেই  লক্ষ্য করলাম সে  আমার  ঠিক সামনে দাড়িয়ে | তখন ও অনধকারের মধে তার মুখ টা দেখতে পারি নি  | চেলএ বলেই  অনুমান করলাম  মানুষ কি না বুঝিনি......বুক টা জিন ছাড়া ঘোরার মত ছুটে চলেছে ....| আমার কল্লার টা ধরে বলল "মা কি?".........আর জিন টা  এর হাতে  কারণ  বুক  এর  ঘরটা হত কের থেমে গেল!আইবার তো মর নই বাছ সে মানুষ ইই হোক  আর  অন্য কিছু | সামনা সামনি  একটু আলী  মুখ দেখে মানুষ ই লাগলো বুকের পাতা যোগার  করে  দে এক টেনে চর! বে টা    বোঝে নি  আমি   মেয়ে  | না না দশ নেই   ক্ষমার উপযুক্ত  | ছত বয়েস থেকে  বাইরে  বাইরে কাজ  ই  বাস্ত  চিরকাল  শার্ট  পান্ট  পরেই  কাটে  |এমন কি মা ও ভুলটা আগে করেছে এ নি নিতান্ত  অচেনা | আমিও তো তাকে  অলৈকিক  বলে  ভুলবশত  প্রাণ দান চাইতে  যাচ্চিয়াল্ম  |

"মা কই ?"......৪ মাস আগে  তেলেগ্রাম  পাঠিয়েছিলে  যে মা  এর ভিশন  পিরিত ! 
"সে তো ৪ মাস হলো তখন সে  শেষ  নিশাস  নিচ্ছে  এবং  শুধু  আপনার ই নামে করত .....এত দিন... "
"আমার  কাজ  সংস্হায়  ছুটি গ্রহন  করে  নি  তাই আমি  কাজ  ছেড়ে এশেচি  শুধু মা এর জন্য  আমার  ভিসা  তাই  দেরী হলো তাই বিলেত থেকে  একানে  আসতে পারছিলাম না  আবার চকরি   চারার শিদাহ্ত  টাও  দেরী তে নিয়েছি, কিন্তু এখন মা কথায়?"
"এখানে  আর নেই  আমাদের থেকে  অনেক দুরে ."......একটা  চট্ট জল এর ফোটা  তার পথ খুঁজে পেল  আমার চোখে  | 
"অবশেষে যার  ভি ছিল তাই ঘটিল !"হঠাত সেই বড়  শরীর টা  নিরীহ বালক এর মত কাধে  মাথা রেখে  ভেগে পড়ল "........"কি হয়েছিল আপনারা হাসপাতাল এও ভর্তি করলেন না?"
"টিবি ........."
"একই টিবি  তে মারা গেলেন এই  সেন্তুরী তে ?ইইশ একটা দিকটার হই ও টিবি   তে  মা কে হারালাম!"
"তার ওপর কোনো অসুদ কাজ করেনে ডাক্তার রা বললেন উনার মনের বেম হয়েছে উনার আপনাকে দরকার ছিল"



এতক্ষণ মনে ভিশন রাগ হচ্ছিল যে  ইনার কাজ  দেখে  | কাজ টা আগে ছাড়লে  আর পিসি  অইখান হত আমায় চা খাবাত |..কিন্তু যে বাহ্বে সে ভেঙ্গে পড়ল আমার রাগ টা আর স্থান পেল না থাকার , দয়া হলো  তার  পর !
আমি  হঠাত  তার  হাত এ হাত লাগতে  বুঝলাম  তার অসম্ভব জোর!
তাকে জোর করে আমার  পাতা  ছত  বিছানা তাই  সুইয়ে দিলাম আর  একটু  গরম  সুপ বানালাম .......কিচুইই  ছিল  না  যা আমি একটু সহর থেকে  এনেছিলাম  তাই !সুপ টা খাইয়ে দিলাম তারপর সারা রাত  ভিজে পত্তি বদল করলাম !ঊঊঊওফ      কত কাজ করলাম না? সকালে ই ভাগক্রমী তার জোর টা নেমেগেছিল! জোর এর মধে মা কে নিয়ে কিছু প্রলাভ  বলছিল  বটে | সকালে  আমি জিনিস পত্র গুছিয়ে ফেলেছিলাম  যখন তার ঘুম ভাঙ্গে  আর  বললেন "আপনাকে কত কাজ করলাম বলুন তো?"......তারপর চুটিয়ে গল্প  | আমার তো লোক পেলেই হলো......তারপর
শেষ খবর পেলাম যে বিলেত ই কোনো ইন্ডিয়ান কে বিয়ে করেছে......মেম কে নই!পরের  বার মনে করে মবিলে নম্বর টা নিতে হবে  লাখ হোক বন্ধু বটে!"
Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...